ইউনিটি ল্যান্ডমার্ক লিমিটেড

মানিকগঞ্জ সদর, মানিকগঞ্জ

ছোট্ট এক দেশ, নামতার বাংলাদেশ। আয়তনে ছোট হলেও জনসংখ্যায় কিন্তু ছোট নয়। বিশ্বে অষ্টম, জনসংখ্যার বিবেচনায়।প্রতিবর্গ কিলোমিটারে ……….. লোকেরবাস যেখানে উন্নতদেশে মাত্র ৬০-৭০ জন। আরো সমস্যা আমাদের স্বল্প আয় আর অনুন্নত পরিকল্পনা। সেজন্য ইইউনিটিল্যান্ডমার্ক লিমিটেড চাচ্ছে সকলকে সাথে নিয়েআধুনিক সুবিধা সম্বলিত পরিকল্পিত এক খন্ড জমিরমালিক হবার সফল স্বপ্নেরবাস্তবায়ন। স্বপ্ন এবং প্রয়োজনমানুষকে উৎসাহিতকরে অসম্ভব সাধনে। একারপক্ষেযা অসম্ভব , দশজনে মিলে তাই সম্ভব।তাই লক্ষ অর্জনে আমরা ইউনিটি, সাথে আছে Honesty তাতেই হবে আমাদেও Prosperity. বাংলাদেশের আবাসন সমস্যা দিনদিন প্রকট হচ্ছে। ঢাকা শহরে বছওে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রায় ৩.৫ লক্ষ। সাথে সাথে যানজট, আবর্জনা এবং ড্রেনেজ সমস্যাগুলো তীব্রতর হচ্ছে। মানুষপাচ্ছে অস্বাস্থ্যকর , অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ এবং ভবিষ্যৎপ্রজন্ম বঞ্চিতহচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত আবাসন থেকে। পৃথিবীর উন্নত শহর গুলোতেসচেতন লোকেরা মূল খিঞ্জিশহর থেকে শহরের উপকন্ঠে বসবাস করতে পছন্দ করেন। কারণ সেখানকার Decent , quiet and peaceful environment. ঢাকা শহরের বর্তমানে শিশুদেও ও জন্য জায়গা নেই। বৃক্ষ তেমন চোখেপড়েনা। পুকুর-দীঘি, বিল-ঝিল নেই। ঢাকা শহরের অন্তত ৯০% শিশু ও বয়স্ক মানুষ সাঁতার জানেনা। বাংলাদেশে মূলত: দুইকারণে শহরায়ন ও অভিবাসনহচ্ছে। কর্মসংস্থান ও শিক্ষা। আমরা যদি শুধুমাত্র এ দুটি খাতকেই বিকেন্দ্রীকরণ করি তাহলে ও নগর কেন্দ্রীক জনসংখ্যার চাপ অনেক কমে আসতে পারে। সারাদেশে আমাদের আবাসন চাহিদা প্রতিবছরপ্রায় ৩-৪ লক্ষ ইউনিট। আর ঢাকা মহানগরীতে প্রতিবছর ৭০ হাজার ইউনিট এবং বর্তমানে ৫০ লক্ষইউনিটের উর্দ্ধে আবাসন ঘাটতি রয়েছে। এই ব্যাপকচাহিদা মেটানোরজন্য কিছুসুচিন্তিত পদক্ষেপ দরকার । জমির ঘাটতির কারণেআমাদের জমির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং আবাসনকে বিকেন্দ্রীকরণ করা আরো বেশি দরকার। ইউনিটিল্যান্ডমার্ক লিমিটেড একটি সামাজিক ব্যবসায়প্রতিষ্ঠান।”সকলের ক্রয় ক্ষমতাকে লক্ষ্য রেখে এবং পরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প তৈরি” বিষয় নিয়েই আমরা কাজ করছি। এটাা না হলে জাতি হিসেব আমাদেও কাংখিত বিকাশ হবে ব্যাহত আর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কখনই আমাদেও ক্ষমা করবেনা। এ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেইআমরা অব্যাহত রাখছি আমাদেও সুন্দর এই পথচলা।

সর্বশেষ প্রপার্টির তালিকা - ইউনিটি ল্যান্ডমার্ক লিমিটেড