প্রপার্টি আইডি: 85896

গাজীপুর সদর, গাজিপুর, বাংলাদেশ

বিক্রয় মূল্য 40,00,000.00৳ Per Per Bigha

বুকিং এর টাকা 10,00,000.00৳

 

প্রপার্টি আইডি: 85896

গাজীপুর সদর, গাজিপুর, বাংলাদেশ

বিক্রয় মূল্য 40,00,000.00৳ Per Per Bigha

বুকিং এর টাকা 10,00,000.00৳

+880171959
 
ফোন নম্বর দেখতে এখানে ক্লিক করুন
৫০০ বিঘা জমি, প্রতি বিঘার দাম এর ছবি
প্রপার্টির বিস্তারিত
রাস্তার প্রস্থ 16.00 ft
জমির পরিমাণ 500.00 বিঘা
কর্নার প্লট
ডেভেলপার নাম khandokur
জমি উন্নয়নের অবস্থা ইতিমধ্যে নির্মিত হয়েছে
প্রকল্পের নাম khandokur
বর্ণনা

 

★মনযোগ সহকারে পড়েন★

 

৫০০ বিঘা জমি বিক্রয় করা হবে

 

(উপরে ১ বিঘা জমির দাম উল্লেখ করা হল)

 

গাজীপুর জেলা, শ্রীপুর থানার মধ্যে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহা সড়ক হতে তিন কিলোমিটার দুরে পাঁকা রাস্তার পাশে জমি

 

জমির নিকটে

রাস্তা, বিদ্যুৎ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, ক্লিনিক, হাসপাতাল, আশপাশে বাড়ী

জমির কাগজ

সিএস, এসএ, এবং আরএস পর্চা, নকশা, সঠিক রেকর্ড, হিস্যা, বায়া দলিল, মূল দলিল, খাজনা, খারিজ, ডিসিয়ার, সকল কাগজ পত্র সঠিক ও নির্বেজাল।

 

বিনধন স্থান

'এশিয়ার সবচেয় বড় পার্ক 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক' 

'কন্ঠশিল্পী মনির খার এর সুটিংস্পট'

 

জমির মৌজাঃ ৬ নং রাথুরা।

 

★★ জমি ক্রয়ের ক্ষেত্র★★

★★নিম্নে আলোচনা করা হল★★

 

সাধারনভাবে বাংলাদেশে জমি বিক্রির আগে দীর্ঘ মেয়াদী বায়নানামা করা হয়ে থাকে। জমির বায়না রেজিষ্ট্রি করলে নানা ধরনের ঝামেলামুক্ত থাকতে পারেন। সরকারী ষ্ট্যাম্পে বায়না করার যে নিয়ম প্রচারিত আছে তা না করে রেজিষ্ট্রিমূলে বায়না করা নিরাপদ।

 

কাগজপত্র পরীক্ষাঃ

ক্রেতা যার কাছ থেকে জমি কিনবেন তার থেকে ওই জমি-সংক্রান- সব কাগজপত্র চেয়ে নেবেন। জমির সব খতিয়ানসহ (সিএস, এসএ, আরএস খতিয়ান) জমিটি যতবার বেচাকেনা হয়েছে, তার দলিলসমূহ চেয়ে নেবেন। এগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখবেন, বর্তমানে জমির মালিক কে।

 

নামজারিঃ

জমির যিনি মালিক, তার নামে নামজারি (মিউটেশন) আছে কি না তা নিশ্চিত হতে হবে। যে এলাকায় জমি কিনছেন ওই এলাকার স্থানীয় সহকারী ভূমি কমিশনার অফিসে গিয়ে খোঁজ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে জমির বর্তমান মালিক কে। যদি দেখা যায় সব কাগজ ঠিক আছে -নামজারি না হয়ে থাকলে কেনার আগে বিক্রেতাকে বলুন তার নামে নামজারি করিয়ে নিতে।

 

খাজনাঃ

মালিক হালনাগাদ খাজনা (ভূমিকর) পরিশোধ করেছেন কি না, নাকি অন্য কেউ পরিশোধ করেন, তা-ও স্থানীয় তহশিল অফিসে গিয়ে খোঁজ নিতে হবে।

 

সাব-রিজিস্ট্রি অফিসে তল্লাশিঃ 

ক্রেতা স্থানীয় সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে তল্লাশি দিয়ে দেখবেন প্রস্তাবিত জমি হেবা, দান, বায়না, পাওয়ার, বন্টন,  বিক্রি বা এওয়াজমূলে কোনোভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে কি না। জেলা সাব রেজিস্টারের অফিস থেকে ১২ বছরের তল্লাশী সহ নির্দায় সার্টিফিকেট (এন.ই.সি.) দেখে নিতে হবে। এ সনদে সর্বশেষ মালিকের নাম থাকে।

 

ফারায়েজ বা হিস্যাবন্টনঃ 

বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে সম্পত্তির হিস্যাবন্টন সতর্কতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে হবে। শরিকদের সঙ্গে বিক্রেতার অংশনামা হয়েছে কি না, তা জমি কেনার আগে মিলিয়ে দেখতে হবে। ফারায়েজ অনুযায়ী, বিক্রেতা যেটুকু জমির মালিক, তার বেশি কেনা ঠিক হবে না। অনেক সময় দেখা যায় বিক্রেতা পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া জমি বিক্রি করছেন।

 

পরিত্যক্ত কি না তা পরীক্ষা করতে হবেঃ

ক্রেতা যে জমি কিনবেন তা খাস, গ্যাজেটভুক্ত, পরিত্যক্ত, দখলীয় বা শক্রসম্পত্তি কি না, তা জানতে হবে। সঙ্গে এ ও জানতে হবে সরকার কোনো কারণে এ জমিটি অধিগ্রহণ করেছে কি না। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন (ভূমি) অফিসে খোঁজ নিলে এগুলো জানা যাবে।

 

বন্ধক ক্ষমতা অর্পন করা আছে কি নাঃ

জমি বিক্রি ও রক্ষণাবেক্ষনের জন্য কাউকে ক্ষমতা অর্পণ করা অর্থাৎ আমমোক্তারনামা (পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি) আছে কি না, তা দেখতে হবে। এমনকি জমি বন্ধক রেখে কোনো ব্যাংক বা অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া আছে কি না সে সম্পর্কে খোজ খবর নিতে হবে।

 

সরেজমিনে জমি দেখাঃ

সরেজমিনে গিয়ে ক্রেতাকে জমি দেখতে হবে। জমির কাগজপত্র, দাগ নম্বর ও চৌহদ্দি (চারদিকের অবস্থান) মিলিয়ে দেখতে হবে যে জমি বিক্রি করবে, সেটিই প্রস্তাবিত জমি কি না। জমির চারদিকের সীমানার মালিকদের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলে নিশ্চিত হতে পারেন আপনাকে যে জমি দেখানো হয়েছে তার প্রকৃত মালিক কে। বিক্রির জন্য প্রস্তাবিত জমি বর্তমানে কার দখলে আছে, ক্রয় করলে কোনো কারণে ভোগদখলে বাধাগ্রস্ত হবে কি না বা রাস্তা ও পথ অধিকারে কোনো বাধা-নিষেধ আছে কি না, তা ও ক্রেতাকে সরেজমিনে যাচাই করতে হবে।

 

মামলা মোকদ্দমাঃ

প্রস্তাবিত জমি নিয়ে কোনো মামলা-মোকদ্দমা রয়েছে কি না, তা-ও ক্রেতাকে খুজে দেখতে হবে। কারণ মামলা মোকদ্দমা থাকলে জমি কেনা হলে তা হবে অন্যান্য- ঝুঁকিপূর্ণ। পত্রিকায় আইনগত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কয়েকদিন সময় দিয়ে জমি ক্রয় করা উচিত। এতে জমির মালিকানা কেউ দাবি করলে কেনার আগেই তা করতে পারে। ফলে অবাঞ্ছিত ঘটনা এড়ানো সম্ভব হতে পারে।

 

খতিয়ান রক্ষনাবেক্ষন : জেলা প্রশাসকের রেকর্ডর"যে নতুন প্রাপ্ত খতিয়ান রক্ষনাবেক্ষন করা হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে, খতিয়ানের জন্য কালেক্টরের কাছে আবেদন করবেন। এর আলোকে রেকর্ড রুমের ভারপাপ্ত কর্মকর্তা সহিমুহুরি নকল সরবরাহ করবেন। 

 

সবকিছু ঠিকঠাক পাওয়া গেলে জমি ক্রয় করা 

ভৌগোলিক তথ্য
সুবিধা সমূহ
  বিদ্যুৎ সংযোগ
  পানির সংযোগ
বিস্তারিত আর্থিক বিবরণ
বিক্রয় মূল্য 40,00,000.00৳ Per Bigha
ইউটিলিটি খরচ
বুকিং এর টাকা 10,00,000.00৳
নগদ মূল্য আলোচনা সাপেক্ষে
<