Jaker Abdulla wants to sell a Residential Apartment at Adabor, Mymensingh

This is a 7 storied factory building designed for any woven (shirt/denim),knit garment or Jacquard Sweater factory and is almost ready with 132000 (One Lac Thirty Two Thousand) square feet space. The factory building is on a private land. This is on the 1.5 km West from the Dhaka-Mymensingh Highway at Square Masterbari, Valuka. The newly constructed factory building is ready for immediate production. The building has permission of 500 kw electrical line with adequate water reservoir (Three lac litre water capacity) and supply. The building has been constructed keeping in mind Accord and Alliance safety standard requirement, LEED (Leadership in Energy and Environmental Design) and other safety and social compliance standard. It will be very easy to get different safety and other compliance certificate for this building. There are quite a good number of industries in the area. The building has 3 stairs, one cargo lift space and one passenger lift space, building height 74 feet (from ground to 7th floor). Ground floor has 14 feet height and other floor has 12 feet height. Concrete strength of the building is well above 4000 psi. It has complete DEA (Detail Engineering Assessment). A renowned structural engineer of the country has designed the factory building and of the leading consultant firm of Bangladesh has done its Structural Part. There is no machine installed yet and work is going on in the interior. The main gas line is 30 feet away from the factory building. Only the real buyers are requested to call. Agents are also welcome but no time wasters please.

Ismail Moktar wants to sell a Residential Apartment at Adabor, Gazipur

বিক্রিত জমির পরিমান- ২০ কাঠা প্রতি কাঠা জমির দাম- ৮০,০০০/- টাকা সর্ব-মোট দাম- ১৬,০০,০০০/- টাকা জমির হিসাবঃ ৪৩৫.৬০ স্কয়ার ফুট = ১ শতাংশ ১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা ২০ কাঠা = ১ বিঘা ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ রাস্তাঃ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহা সড়ক মাওনা চৌরাস্তা হতে জমিতে প্রবেশ জমির গ্রামঃ গাজীপুর জেলা, শ্রীপুর থানা ও উপজেলা গোসিঙ্গা গ্রামে রাস্তা পাশে জমি। জমির শ্রেণীঃ চালা জমি, প্রাকিতিক ভাবে বেড়ান জমি। উপযোগীঃ বশত বাড়ি, গরুর খামার, কারখানা, বাগান বাড়ি, ইটের ভাটা ইত্যাদি করা যাবে। জমির নিকটেঃ জমির পুর্ব পাশে সরকারী খাল, জমির পাশে বিদ্যুুৎ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, মেইল, ফ্যাক্টরী ইত্যাদি বিদ্যমান আছে। জমির কাগজঃ সিএস, এসএ, আরএস, পর্চা, নকশা, মূল দলিল, ভায়া দলিল, খাজনা, খারিজ, ডিসিয়ার ইত্যাদি সকল প্রকার জমির কাগজ সঠিক ও নির্বেজাল। (২০ কাঠা জমির খারিজ, খাজনা কমপ্লেট) জমির মৌজাঃ নিজ খোজেখানী, থানাঃ শ্রীপুর, জেলাঃ গাজীপুর। পরিচিতিঃ আমি দলিল লিখক মোঃ ইসমাইল খন্দকার। কমিশন বিত্তিক জমি ক্রয়/বিক্রয়ে সহযোগীতা করে থাকি। কমিশনঃ ২% গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ দেশে জমি কেনা বেচা নিয়ে প্রতারণা প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। আপনি যদি জমি কেনার বিষয়ে অভিজ্ঞ না হন তবে আপনাকে ঠকাতে বিভিন্ন দালাল কিংবা বিক্রেতা ছড়িয়ে আছে। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক জমির দাম নির্ধারণ থেকে শুরু করে বায়না ও জমি হস্তান্তর প্রত্যেকটি প্রক্রিয়ার খুঁটিনাটি। আমাদের দেশে জমি কেনা বেচার নির্ধারিত আইন রয়েছে। তবে আইনের ফাঁক ফোঁকর দিয়েই অসাধু ব্যক্তিরা সাধারন ক্রেতাদের ঠকিয়ে আসছে। ক্রেতা ও বিক্রেতা ও সেই সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত সচেতনতার মাধ্যমেই এর থেকে মুক্তি সম্ভব। জমির বায়নাঃ জমি কেনার প্রথম ধাপেই আসে বায়নার বিষয়। আপনি একজন ক্রেতা হিসেবে একটি জমি কিনবেন এবং বিক্রেতার সম্মতিতে সেই জমি কেনার বিষয়ে আপনি সম্মত হয়েছে, একই সাথে বিক্রেতাও আপনার নিকট জমি বিক্রিতে সম্মত আছে এই মর্মে জমির চৌহদ্দি নির্ধারণ করে উভয় পক্ষের মাঝে একটি প্রাথমিক চুক্তি হয়ে থাকে। একেই বায়না বলা হয়ে থাকে। বায়না নামায় নির্ধারিত অর্থ পরিশোধের মাধ্যমে ক্রেতা বিক্রেতার নিকট জমি কেনার জন্য দায়বধ্য থাকেন। দুর্নীতি হয় এই যায়গায়, অনেক ক্ষেত্রে জমির মালিকরা প্রথমে একজনের সাথে জমি বিক্রয়ের বায়না করে আর পরে প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করে বেশি দামে অপর একজনের কাছে বায়নাকরা জমি বিক্রি করে অধিক লাভবান হয়। একই জমি নিয়ে বহু ক্রেতার কাছে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় ও সেই অনুযায়ী টাকাও নেওয়া হয়। এভাবেই প্রতারণা করা হয় নিরীহ ক্রেতাদের সাথে। এ ধরনের প্রতারণা রোধ করার জন্য সম্পত্তি হস্তান্তর আইনে ৫৩খ ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে। এ বিধান অনুযায়ী ১ জুলাই ২০০৫ থেকে স্থাবর সম্পত্তি (Immovable Property) বিক্রির উদ্দেশ্যে কোনো বায়না করা হলে বায়না বহাল থাকাকালে ওই জমি অন্য কোনো ব্যক্তির কাছে বিক্রি করা যাবে না। যদি বিক্রি করা হয় তাহলে ওই বিক্রি বাতিল বলে গণ্য হবে। অতএব, আপনাকে জমি কেনার আগে অবশ্যই খোঁজ খবর নিতে হবে এই জমি বিক্রির জন্য আর কারো সাথে বায়না করা হয়েছে কিনা। স্থাবর সম্পত্তি ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রেঃ স্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে এতোদিন দাতার নামে খতিয়ান না থাকলেও বিক্রয় বৈধ ছিলো, এক্ষেত্রে ওয়ারিশান কিংবা ভায়া দলিল বা আদি মালিকের নামের খতিয়ান দেখে ক্রয় বিক্রয় হতো। এক্ষেত্রে প্রতারণা করার সুযোগ হয়। তবে বর্তমানে এই বিধানের পরিবর্তন করা হয়েছে। স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে উক্ত খতিয়ান বা খাজনা-খারিজ (নামজারী) দলিল দাতার নামে থাকা বাধ্যতা মূলক করা হয়েছে। এ জন্য নতুন বিধান (ধারা ৫৩গ) সংযোজন করে সম্পত্তি হস্তান্তর আইনে এর প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয়েছে। অতএব, জমি কেনার ক্ষেত্রে বিক্রেতার নামের খতিয়ান বা নামজারি খতিয়ান দেখে কিনুন। দলিল লিখক মোঃ ইসমাইল খন্দকার

Ismail Moktar wants to sell a Residential Apartment at Adabor, Gazipur

বিক্রিত জমির পরিমান- ২০ কাঠা প্রতি কাঠা জমির দাম- ৮০,০০০/- টাকা সর্ব-মোট দাম- ১৬,০০,০০০/- টাকা জমির হিসাবঃ ৪৩৫.৬০ স্কয়ার ফুট = ১ শতাংশ ১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা ২০ কাঠা = ১ বিঘা ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ রাস্তাঃ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহা সড়ক মাওনা চৌরাস্তা হতে জমিতে প্রবেশ জমির গ্রামঃ গাজীপুর জেলা, শ্রীপুর থানা ও উপজেলা গোসিঙ্গা গ্রামে রাস্তা পাশে জমি। জমির শ্রেণীঃ চালা জমি, প্রাকিতিক ভাবে বেড়ান জমি। উপযোগীঃ বশত বাড়ি, গরুর খামার, কারখানা, বাগান বাড়ি, ইটের ভাটা ইত্যাদি করা যাবে। জমির নিকটেঃ জমির পুর্ব পাশে সরকারী খাল, জমির পাশে বিদ্যুুৎ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, মেইল, ফ্যাক্টরী ইত্যাদি বিদ্যমান আছে। জমির কাগজঃ সিএস, এসএ, আরএস, পর্চা, নকশা, মূল দলিল, ভায়া দলিল, খাজনা, খারিজ, ডিসিয়ার ইত্যাদি সকল প্রকার জমির কাগজ সঠিক ও নির্বেজাল। (২০ কাঠা জমির খারিজ, খাজনা কমপ্লেট) জমির মৌজাঃ নিজ খোজেখানী, থানাঃ শ্রীপুর, জেলাঃ গাজীপুর। পরিচিতিঃ আমি দলিল লিখক মোঃ ইসমাইল খন্দকার। কমিশন বিত্তিক জমি ক্রয়/বিক্রয়ে সহযোগীতা করে থাকি। কমিশনঃ ২% গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ দেশে জমি কেনা বেচা নিয়ে প্রতারণা প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। আপনি যদি জমি কেনার বিষয়ে অভিজ্ঞ না হন তবে আপনাকে ঠকাতে বিভিন্ন দালাল কিংবা বিক্রেতা ছড়িয়ে আছে। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক জমির দাম নির্ধারণ থেকে শুরু করে বায়না ও জমি হস্তান্তর প্রত্যেকটি প্রক্রিয়ার খুঁটিনাটি। আমাদের দেশে জমি কেনা বেচার নির্ধারিত আইন রয়েছে। তবে আইনের ফাঁক ফোঁকর দিয়েই অসাধু ব্যক্তিরা সাধারন ক্রেতাদের ঠকিয়ে আসছে। ক্রেতা ও বিক্রেতা ও সেই সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত সচেতনতার মাধ্যমেই এর থেকে মুক্তি সম্ভব। জমির বায়নাঃ জমি কেনার প্রথম ধাপেই আসে বায়নার বিষয়। আপনি একজন ক্রেতা হিসেবে একটি জমি কিনবেন এবং বিক্রেতার সম্মতিতে সেই জমি কেনার বিষয়ে আপনি সম্মত হয়েছে, একই সাথে বিক্রেতাও আপনার নিকট জমি বিক্রিতে সম্মত আছে এই মর্মে জমির চৌহদ্দি নির্ধারণ করে উভয় পক্ষের মাঝে একটি প্রাথমিক চুক্তি হয়ে থাকে। একেই বায়না বলা হয়ে থাকে। বায়না নামায় নির্ধারিত অর্থ পরিশোধের মাধ্যমে ক্রেতা বিক্রেতার নিকট জমি কেনার জন্য দায়বধ্য থাকেন। দুর্নীতি হয় এই যায়গায়, অনেক ক্ষেত্রে জমির মালিকরা প্রথমে একজনের সাথে জমি বিক্রয়ের বায়না করে আর পরে প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করে বেশি দামে অপর একজনের কাছে বায়নাকরা জমি বিক্রি করে অধিক লাভবান হয়। একই জমি নিয়ে বহু ক্রেতার কাছে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় ও সেই অনুযায়ী টাকাও নেওয়া হয়। এভাবেই প্রতারণা করা হয় নিরীহ ক্রেতাদের সাথে। এ ধরনের প্রতারণা রোধ করার জন্য সম্পত্তি হস্তান্তর আইনে ৫৩খ ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে। এ বিধান অনুযায়ী ১ জুলাই ২০০৫ থেকে স্থাবর সম্পত্তি (Immovable Property) বিক্রির উদ্দেশ্যে কোনো বায়না করা হলে বায়না বহাল থাকাকালে ওই জমি অন্য কোনো ব্যক্তির কাছে বিক্রি করা যাবে না। যদি বিক্রি করা হয় তাহলে ওই বিক্রি বাতিল বলে গণ্য হবে। অতএব, আপনাকে জমি কেনার আগে অবশ্যই খোঁজ খবর নিতে হবে এই জমি বিক্রির জন্য আর কারো সাথে বায়না করা হয়েছে কিনা। স্থাবর সম্পত্তি ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রেঃ স্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে এতোদিন দাতার নামে খতিয়ান না থাকলেও বিক্রয় বৈধ ছিলো, এক্ষেত্রে ওয়ারিশান কিংবা ভায়া দলিল বা আদি মালিকের নামের খতিয়ান দেখে ক্রয় বিক্রয় হতো। এক্ষেত্রে প্রতারণা করার সুযোগ হয়। তবে বর্তমানে এই বিধানের পরিবর্তন করা হয়েছে। স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে উক্ত খতিয়ান বা খাজনা-খারিজ (নামজারী) দলিল দাতার নামে থাকা বাধ্যতা মূলক করা হয়েছে। এ জন্য নতুন বিধান (ধারা ৫৩গ) সংযোজন করে সম্পত্তি হস্তান্তর আইনে এর প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয়েছে। অতএব, জমি কেনার ক্ষেত্রে বিক্রেতার নামের খতিয়ান বা নামজারি খতিয়ান দেখে কিনুন। দলিল লিখক মোঃ ইসমাইল খন্দকার